বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ
জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, “বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এখানে হাজার হাজার বছর ধরে নানা ধর্ম-বর্ণের মানুষ সম্প্রীতি নিয়ে বসবাস করছে। দেশ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে গেছে। বিভেদ এবং সংঘাত যে হয়নি তা নয়। সব মিলিয়ে যে সম্প্রীতির অবনতি হয়েছে, তা সত্তেও আমরা এর উপরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রেখে সামনের দিকে অগ্রসর হয়েছি।”
ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় ধর্মনিরপেক্ষতাকে ১৯৭১ সালে রাষ্ট্রীয় আদর্শ এবং বাহাত্তরের সংবিধানে মূলনীতি হিসাবে গ্রহণ করার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
আনিসুজ্জামান বলেন, “১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সাম্প্রদায়িক শক্তিকে সামনে আনা হয়েছে। তার ফলে আমরা দেখি, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের যে আদর্শ ও বাহাত্তরের সংবিধানের যে আদর্শ সেটা সাময়িকভাবে হলেও ভুলুণ্ঠিত হয়েছে। তারপরে মানুষ আবার এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে এবং সাপ্রদায়িক সম্প্রীতিকে ফিরিয়ে এনেছে।
“আমরা সেজন্য সবার কাছে আহ্ববান জানাই, বাংলাদেশের সাপ্রদায়িক সম্প্রীতি যেটা আমরা ইতিহাস থেকে পেয়েছি, যা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ থেকে পেয়েছি, যা আমাদের সংবিধান থেকে পেয়েছি, তা যেন ঊর্ধ্বে তুলে ধরে সামনের দিকে অগ্রসর হই।”
তিনি বলেন, “বাংলাদেশের প্রত্যেক ধর্মের মানুষের একই অধিকার এবং বিভিন্ন ধর্মের মানুষ তার ধর্মবিশ্বাস সত্তেও অথবা ধর্মবিশ্বাসের অভাব সত্তেও পরস্পরের হাতে হাত রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন। এবং বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ-সভ্য জাতি হিসাবে বিশ্বের দরবারে প্রতিষ্ঠিত করবেন।”
ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় ধর্মনিরপেক্ষতাকে ১৯৭১ সালে রাষ্ট্রীয় আদর্শ এবং বাহাত্তরের সংবিধানে মূলনীতি হিসাবে গ্রহণ করার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
আনিসুজ্জামান বলেন, “১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সাম্প্রদায়িক শক্তিকে সামনে আনা হয়েছে। তার ফলে আমরা দেখি, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের যে আদর্শ ও বাহাত্তরের সংবিধানের যে আদর্শ সেটা সাময়িকভাবে হলেও ভুলুণ্ঠিত হয়েছে। তারপরে মানুষ আবার এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে এবং সাপ্রদায়িক সম্প্রীতিকে ফিরিয়ে এনেছে।
“আমরা সেজন্য সবার কাছে আহ্ববান জানাই, বাংলাদেশের সাপ্রদায়িক সম্প্রীতি যেটা আমরা ইতিহাস থেকে পেয়েছি, যা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ থেকে পেয়েছি, যা আমাদের সংবিধান থেকে পেয়েছি, তা যেন ঊর্ধ্বে তুলে ধরে সামনের দিকে অগ্রসর হই।”
তিনি বলেন, “বাংলাদেশের প্রত্যেক ধর্মের মানুষের একই অধিকার এবং বিভিন্ন ধর্মের মানুষ তার ধর্মবিশ্বাস সত্তেও অথবা ধর্মবিশ্বাসের অভাব সত্তেও পরস্পরের হাতে হাত রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন। এবং বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ-সভ্য জাতি হিসাবে বিশ্বের দরবারে প্রতিষ্ঠিত করবেন।”